আমরা প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট ব্যাবহার করছি, কিন্তু অনেকেই হয়ত জানি না সার্ভার কি কিংবা ডাটা সেন্টার কিভাবে একটা কাজ করে! আর এতগুলো প্রশ্নের মধ্যে একটা ডিফারেন্ট আর আনকমন প্রশ্ন থাকে যে সার্ভারের স্টোরেজগুলো পানির নিচে রাখতে দেখা যায় অনেক সময়! কিন্তু কেন?! অনেকে ভাবতে পারেন সিকিউরিটির জন্য! কিন্তু না, আর কারনটাও হয়ত আমরা অনেকেই জানি না!
আমরা যে প্রতিনিয়ত ইন্টারনেটে ব্রাউজ করছি সেগুলো অবশ্যই কোন না কোন স্টোরেজে রাখা আছে। আর আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেই সার্ভারে কানেক্ট হয়ে ব্রাউজ করছি। সার্ভারকে মূলত কম্পিউটার প্রোগ্রাম বলা যায় যেটা অন্য প্রোগ্রাম কিংবা কম্পিউটারের জন্য কাজ করে যেমন ক্লায়েন্ট পিসি। এখানে আবার ক্লায়েন্ট পিসিকেও সার্ভার বলা যায়।
সার্ভার মূলত দুই প্রকার। ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং ওয়েব সার্ভার। ক্লায়েন্ট সার্ভার হচ্চে আমরা যেসব ডিভাইস দিয়ে ইন্টারনেট ব্রাউজ করছি সেগুলো আর ওয়েব সার্ভার হচ্ছে আমরা যেসব সার্ভারে ব্রাউজ করছি। অর্থাৎ যেসব কম্পিউটার আমাদেরকে আমাদের রিকুয়েস্টেড ডাটা সার্ভ করছে। ওয়েব সার্ভার মূলত ক্লায়েন্ট সার্ভারের রিকুয়েস্টের ভিত্তিতে কাজ করে। অর্থাৎ ক্লায়েন্ট সার্ভার থেকে যেসব রিকুয়েস্ট আসবে সে রিকুয়েস্টের ভিত্তিতেই রেজাল্ট আসবে।
যখন আমরা ব্রাউজার কিংবা ওয়েব এপ্লিকেশনে কিছু সার্চ করি তখন সেটা যে একদম সোজাসুজি সার্ভারে চলে যায় ব্যাপারটা কিন্তু ওরকম না একদমই! প্রথমেই সেটা যায় ISP-Internet Service Provider এর কাছে। সেখান থেকে যায় DNS সার্ভারের কাছে। আর DNS সার্ভার থেকে আরো কিছু সার্ভার/গেটওয়ে ক্রস করে সেটা যায় Target Server বা যে সার্ভারে আমাদের Requested Data আছে। DNS সার্ভার আর নেটওয়ার্কিং এর প্রসেস নিয়ে হয়ত অন্য কোনদিন লিখব।
যাইহোক, আগের কথায় আসি, সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সার্ভার আছে মাইক্রোসফটের। যার সংখ্যা ১ মিলিয়নেরও বেশী! আর এই দিকে দ্বিতীয় স্থানে আছে ফেসবুক। এখন প্রশ্ন আরেকটা প্রশ্ন থাকতে পারে, সেটা হচ্ছে
সার্ভারকে অনেকসময় পানি নিচে রাখতে দেখা যায় কিন্তু কেন?!
আসলে ব্যাপারটা একেবারেই অন্যরকম কিছু না। সার্ভারে প্রিতিনিয়তই লক্ষাধিক নক আসতে থাকে। আর একেকটা সার্ভার দেখা যায় ৫-১০ বছর একটানা চলতেই থাকে! আর হাই স্পিডে ডাটা ট্রান্সমিশনের কারনে কারনে স্বাভাবিক ভাবেই সার্ভার খুব গরম হয়ে যায়। আর সার্ভার গরম হলে ডাটা ট্রান্সমিশন স্পিড কমে যায়! তখন দেখা যায় পুরো ডাটা সেন্টারের কুলিং সিস্টেমের জন্য মাকড়সার জালের মত কুলার সেটাপ করতে হয়। তার উপর কুলিং এর জন্যে প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হয়! এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্যই বড় বড় কোম্পানি গুলো তাদের সার্ভার গুলোকে সাগরের পাড়ে কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে ডাটা সেন্টারগুলোকে ক্যাবলে করে পানির মধ্যে পুরোটা ডুবিয়ে ঝুলিয়ে দেয়। আর এতে কুলিং সিস্টেমের খরচ অনেক বেশি কমে যায়! আর সর্বপ্রথম আন্ডার ওয়াটার ডাটা সেন্টার তৈরী করে মাইক্রোসফট ২০১৫ সালে।
Great content! Keep up the good work!
Thanks so much for the blog article. Thanks Again. Much obliged. Winston Mecca
I am really inspired with your writing skills and also with the format to your blog. Isidro Meinhardt
Here is a good Weblog You may Obtain Fascinating that we encourage you to visit. Horacio Valenzano
Real nice design and style and wonderful articles , very little else we need : D. Markus Dejager